মাতৃত্ব একটি সুন্দর অধ্যায়ের সূচনা। এর প্রথম ধাপই হলো সঠিক পুষ্টি গ্রহণ। গর্ভাবস্থায় মায়ের খাদ্য সরাসরি সন্তানের বিকাশকে প্রভাবিত করে। একটি সুস্থ শিশুর জন্ম দিতে হলে পুষ্টিকর খাবারের কোনো বিকল্প নেই। এই সময়টাতে শুধু বেশি খাওয়া নয়, বরং গর্ভকালীন সঠিক খাদ্য নির্বাচন জরুরি। প্রতিটি খাবার আপনার এবং আপনার সন্তানের জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি ও পুষ্টি যোগাবে। তাই সচেতন হোন এবং মেনে চলুন একটি সুষম ডায়েট চার্ট। এটি আপনার গর্ভকালীন যাত্রাকে করবে সহজ ও সুন্দর।
অনেকেই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করেন। স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এর মধ্যে অন্যতম। ওজন কমাতে কাঁচকলা সহায়তা করতে পারে। এটি পাকা কলার তুলনায় ভিন্ন গুণাবলী সম্পন্ন। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রতিরোধকারী স্টার্চ। এই স্টার্চ শরীরে সহজে পরিপাক হয় না। ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়ে না। এটি দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। ফলস্বরূপ, অতিরিক্ত খাবার গ্রহণের প্রবণতা কমে যায়। নিয়মিত কাঁচকলা খাওয়া শরীরের অতিরিক্ত মেদ ঝরাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে। এটি একটি প্রাকৃতিক এবং
গরমে শরীর জুড়ে যেন এক অপার শীতলতা নিয়ে আসে শসা। জলীয় অংশে ভরপুর এই সবজিটি শুধু তৃষ্ণা মেটায় না, দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারীও বটে। কিন্তু কি কখনো ভেবে দেখেছেন, এই সাধারণ শসাকে কীভাবে পুষ্টির একটি পাওয়ার হাউসে পরিণত করা যায়? হ্যাঁ, সঠিক খাবারের সঙ্গে মেলানো হলে শসার পুষ্টিগুণ বহুগুণে বেড়ে যায়।
সাবুদানা শব্দটি শুনলেই অনেকের মনে পড়ে উপোস বা রোজার দিনের সুস্বাদু খিচুড়ি বা পায়েস। তবে আপনি কি জানেন, এই ছোট্ট সাদা মুক্তোর মতো দেখতে খাবারটি শুধুমাত্র উপবাসের জন্য নয়? বরং এটি এমন একটি পুষ্টিকর উপাদান যা আমাদের শরীরের নানা দিক থেকে উপকারে আসে।
চিয়া সিড বীজ একটি স্বাস্থ্যকর খাবার। পুরানো মায়ান এবং অ্যাজটেক যুগ থেকে মানুষ এগুলো খেয়ে আসছে। এগুলি প্রোটিন, ফাইবার, ওমেগা -3 নামক স্বাস্থ্যকর তেল .....