বিশ্ব নেতাদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত এক মহাসম্মেলনে হামাস-ইসরায়েল শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
চূড়ান্ত নথিতে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রাম্প, মিশরের আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি, তুরস্কের এরদোয়ান ও কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-থানি প্রমুখ নেতা স্বাক্ষর করেন।
শান্তি সম্মেলনটি মিশরের শারম আল-শেখ শহরে ১৩ অক্টোবর ২০২৫ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে প্রায় ৩৫ জন বিশ্বনেতা অংশগ্রহণ করেন।
এই চুক্তি মূলত গাজায় দুই বছর অতিক্রান্ত যুদ্ধের অবসান ও পুনর্জীবনের ঘোষণা হিসেবে ধরা হচ্ছে।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর, ট্রাম্প বলেন: “আজ আমরা শুধু এক যুদ্ধের অবসান করিনি; মধ্যপ্রাচ্যের জন্য নতুন ইতিহাস রচনা করেছি। এটি সবচেয়ে বড় চুক্তি, যা শান্তির নতুন ভোর আনবে। এটি টিকে থাকবে।”
হামাস-ইসরায়েল শান্তি চুক্তি বিশ্লেষণ ও সম্ভাবনা
- এই শান্তি পরিকল্পনায় একটি সহায়ক ফ্রেমওয়ার্ক প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, যা অবিরাম সংলাপ, ভূমিকা বিনিময়, নিরাপত্তা ও মানবাধিকার রক্ষার প্রতিশ্রুতি ধারণ করে।
- তবে নানা বিশ্লেষণ বলছে, চুক্তির বাস্তবায়ন এখনও অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে পারে। যেমন: হামাসকে কি অংশ দেওয়া হবে, কি মাত্রায় অস্ত্র হ্রাস হবে, এবং দায়িত্বশীল প্রশাসনিক কাঠামো গঠন।
- আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সমর্থন ও নজরদারি চুক্তিকে টেকসই করতে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দায়িত্ব এখন এই চুক্তিকে রক্ষা ও বাস্তবায়নে সক্রিয় থাকা। সময়ই বলে দেবে, এটি ইতিহাস বদলাবে নাকি অতীতের পুনরাবৃত্তি হবে।




