বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে “তারেক রহমান” শুধু একটি নাম নয়- তিনি একটি অনুভূতি, একটি বিশ্বাস, একটি প্রতীক্ষার প্রতীক। আজ দেশজুড়ে একটাই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু – দেশে ফিরছেন তারেক রহমান।
বহু বছরের অপেক্ষা, অগণিত মানুষের প্রার্থনা আর আশা অবশেষে বাস্তব হতে চলেছে।
তারেক রহমান: নেতৃত্বের উত্তরাধিকার
তিনি শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের রক্তে গড়া সাহসের উত্তরাধিকারী এবং আপোষহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার দৃঢ়তার প্রতিচ্ছবি।
এই দুই মহান নেতার আদর্শে বেড়ে ওঠা তারেক রহমান বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের অনুপ্রেরণার নাম।
তার রাজনৈতিক দর্শনের মূল ভিত্তি- বাংলাদেশের সার্বভৌম মর্যাদা, অর্থনৈতিক আত্মনির্ভরতা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ।
তিনি বিশ্বাস করেন, রাজনীতি হলো মানুষের সেবা, ক্ষমতা নয়; দেশের উন্নয়ন হলো সম্মিলিত প্রয়াসের ফল।
প্রবাস থেকে নেতৃত্ব: এক অনন্য দৃষ্টান্ত
২০০৭ সালের রাজনৈতিক সংকটের পর মিথ্যা অভিযোগে তাকে বাধ্য করা হয় বিদেশে থাকতে।
তবু, লন্ডনের দূর প্রবাস থেকেও তিনি থেমে থাকেননি- দলের সাংগঠনিক পুনর্গঠন, নতুন নেতৃত্ব তৈরি ও জনগণের মননে আশা জাগানোর কাজ অব্যাহত রেখেছেন।
তার প্রতিটি বক্তৃতা, প্রতিটি বার্তা ছুঁয়ে যায় কোটি মানুষের হৃদয়।
দেশে ফিরছেন তারেক রহমান – এই সংবাদ যেন কোটি মানুষের মুখে এক নতুন আশার সুর তুলেছে।
৫ আগস্ট ২০২৪: জাগরণের দিন
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে নতুন অধ্যায় রচিত হয়।
সেদিন মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল বিভিন্ন দাবিতে খুনি-স্বৈরাচার হাসিনার পদত্যাগ, খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন।
সেই জনসমুদ্র দেখিয়েছিল, মানুষ এখনও বিশ্বাস করে পরিবর্তন সম্ভব, নেতৃত্ব সম্ভব, পুনর্জাগরণ সম্ভব।
২০২৫ এর নভেম্বর : প্রত্যাবর্তনের প্রহর গোনা শুরু
আসছে, ২০২৫ সালের নভেম্বর মাস। পুরো দেশ জেগে আছে এক প্রত্যাশায়:
দেশে ফিরছেন তারেক রহমান।
মানুষ বিশ্বাস করে, তাঁর প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশের রাজনীতিতে আনবে নতুন ভারসাম্য, ন্যায়বিচার ও উন্নয়নের নতুন দিগন্ত।
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যেভাবে স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন,
তেমনি তাঁর উত্তরসূরী দেশ নায়ক তারেক রহমান আজ দেখাচ্ছেন একটি স্বাধীন, মর্যাদাবান, আত্মনির্ভর বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ।
নতুন সূর্যের প্রতীক্ষায় বাংলাদেশ
আকাশে উঠতে যাচ্ছে নতুন ভোরের সূর্য।
জনগণের হৃদয়ে প্রতিধ্বনিত হচ্ছে একটাই স্লোগান
“দিল্লী নয়, পিণ্ডী নয়- সবার আগে বাংলাদেশ!”
বাংলাদেশের মানুষ এখন প্রস্তুত সেই নতুন ইতিহাস লেখার জন্য,
আর ইতিহাস বলছে- “তারেক রহমান বীরের বেশে, আসছে ফিরে বাংলাদেশে “




