বাংলাদেশ জুট অ্যাসোসিয়েশন নির্বাচন ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের জন্য সম্পন্ন হয়েছে। এ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন খন্দকার আলমগীর কবিরসহ সিনিয়র ও ভাইস চেয়ারম্যান। এই নির্বাচন পাটশিল্পে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে, যা দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বিজিএ নির্বাচনে নেতৃত্ব পেলেন যারা
নতুন কমিটিতে চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন খন্দকার আলমগীর কবির। তার দীর্ঘ অভিজ্ঞতা ও গতিশীল নেতৃত্ব আগামীর পাটখাতকে এগিয়ে নিতে সহায়ক হবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
সাথে আছেন-
- সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান: এস এম সাইফুল ইসলাম পিয়াস
- ভাইস চেয়ারম্যান: মো. তারেক আফজাল
তারা আগামী দুই বছর বিজিএ’র নেতৃত্বে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন।
নির্বাচন প্রক্রিয়া: স্বচ্ছতা ও ঐক্যের প্রতীক
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২১ অক্টোবর বিজিএ’র নারায়ণগঞ্জ অফিসে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায়, নির্বাচন বোর্ড আনুষ্ঠানিকভাবে তিনজনকে বিজয়ী ঘোষণা করে।
এর আগে, ১৮ অক্টোবর দৌলতপুর বিজিএ অফিসে অডিনারি গ্রুপের ২৫ প্রার্থীর মধ্য থেকে ভোটের মাধ্যমে ১২ জন সদস্য নির্বাচিত হন। একই সঙ্গে, অ্যাসোসিয়েট গ্রুপ থেকে ৬ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
বিজিএ কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যরা
নতুন ১৮ সদস্যের কমিটিতে রয়েছেন:
- মো. ফরহাদ আহমেদ আকন্দ
- শামীম আহমেদ
- এস এম মনিরুজ্জামান পলাশ
- খাইরুজ্জামান
- মো. কুতুব উদ্দিন
- শেখ ইমাম হোসেন
- এস এম হাফিজুর রহমান
- বদরুল আলম মার্কিন
- এইচ এম প্রিন্স মাহমুদ
- মো. তোফাজ্জল হোসেন
- মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন ভূঁইয়া
- মো. নূর ইসলাম
- মো. আলমগীর খান
- রঞ্জন কুমার দাস
- এস এম সাইফুল ইসলাম
পাটখাতের উন্নয়নে ইতিবাচক বার্তা
এই নির্বাচন শুধুমাত্র নেতৃত্ব বদলের নয়, বরং বাংলাদেশের পাটশিল্পের ভবিষ্যৎ উন্নয়নের নতুন দিগন্ত উন্মোচনের বার্তাবাহক। নবনির্বাচিত কমিটির নেতৃত্বে বিজিএ আরও কার্যকরভাবে শিল্পের সমস্যা সমাধানে কাজ করবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।




